ডিজিটাল ডায়েরীর দ্বিতীয় দিন: কী লিখবো বুঝে উঠতে পারছিনা
আজকে সারাদিন মেজাজ মর্জি তেমন ভালো যায়নি, কেননা সারদিন ইলেকট্রিসিটি মেলা জ্বালিয়েছে। বিকেলের পর থেকে শরীরও ভুগিয়েছে খুউব। ফলে কাজকর্ম তেমন হয়নি বললেই চলে।
ফারহিনের ফটোসেশন করা হলো, সাথে আমিও জুটলাম একটু। ফারহিনের সে কী খুশী ছবি তুলতে পেরে। প্রীতি'র ক্যামেরা মোবাইল দিয়েই ছিলো এ আয়োজন। তোলা ছবি থেকে এখানে কয়েকটি দেয়া হলো।
ফারহিনের ফটোসেশন করা হলো, সাথে আমিও জুটলাম একটু। ফারহিনের সে কী খুশী ছবি তুলতে পেরে। প্রীতি'র ক্যামেরা মোবাইল দিয়েই ছিলো এ আয়োজন। তোলা ছবি থেকে এখানে কয়েকটি দেয়া হলো।
কবিতা লেখা হলো একটি। আর ব্লগ পোস্ট করেছি কয়েকটি। মাঝখানে সন্ধ্যেবেলা শরীর আর কুলোচ্ছিলো না বলে শুয়ে ছিলাম অনেকক্ষণ। গোসল করার পর মনে হচ্ছে এখন একটু আরাম বোধ হচ্ছে।
প্রথম আলো ব্লগে ব্রাত্য রাইসু আর মাহবুব মোর্শেদ এর লেখা পড়লাম। ব্রাত্যদা এতো কঠিন কথা কেনো লেখো ভাই। আমাদের মতো সহজ পাঠকদের জন্য কিছু লিখতে পারোনা? মাহবুব ভাইয়ের লেখা ভালো লেগেছে।
তৌহিদ যে TED এর ফেলোশিপ পেয়েছে, এ খবরটি পেলাম প্রথম আলো ব্লগে শাহীদ ভাইয়ের লেখা থকে। ভালো লাগলো। তবে এ খবর আমি আগে পেলাম না কেনো!
যাকগে, সবার খোঁজখবর ভালো। মা'কে অবশ্য আজ ফোন করা হয়নি। শিলা আপা থেকে টাকা এখনো পাইনি। কবে পাবো তাও জানিনা। ফলে মেজাজ একটু খারাপ...
তবুও জীবন তুমি বয়ে যাও বয়ে যাও...আকালের স্থবিরতা থেকে আমাকে তুমি নিয়ে যাও কালের সৈকতে...
0 comments:
Post a Comment