Sunday, July 26, 2009

পড়তে বসেছিলাম, পড়া হলোনা.. তবে আড্ডা হলো ভালো মতোই..

পড়ছিলাম সুমন রহমান এর "মুমুর্ষূ চটিবই আর তার বিপন্ন নারীরা"...সুমনের লেখার ধরন আমার ভালো লাগে।
হঠাৎ New York এর Net Friend Jennifer DeLong এর IM. সেই যে কথা শুরু হলো, আর যেনো থামতেই চায়না। মাঝখানে আবার কবি ফেরদৌস নাহার' র Facebook Wall এ মন্তব্য লিখেছিলাম। নাহার আপা সেই মন্তব্যের উপর লম্বা ফিরিস্তি দিয়ে তাঁর personal website এর link পাঠিয়েছেন আমাকে। সেটা পড়ার পর তাঁকে IM করলাম। তাঁর সাথেও কথা হলো অনেকক্ষণ।
ফলে, সুমনের লেখাটা আর পড়া হলোনা। এখন ঘুম পাচ্ছে।...

Read more...

Saturday, July 25, 2009

ফারহিনের খুশিমুখ: তাকে দেখে আমারও ভালো লাগছে

আজ ফারহিন তার বাবা-মায়ের কাছ থেকে ফ্রিজার ফার্ণিচার ইত্যাদি পেয়েছে। ফলে সে যারপরনাই খুশি। বিয়ে হযেছে তা এক বছরের বেশি হয়ে গেলো। এই এতোদিন পর বিয়েকালীন এইসব উপহার পেয়ে সে আনন্দিত। তার খুশি দেখে আমারও ভালো লাগছে।

Read more...

Saturday, July 18, 2009

ডিজিটাল ডায়েরীর দ্বিতীয় দিন: কী লিখবো বুঝে উঠতে পারছিনা

আজকে সারাদিন মেজাজ মর্জি তেমন ভালো যায়নি, কেননা সারদিন ইলেকট্রিসিটি মেলা জ্বালিয়েছে। বিকেলের পর থেকে শরীরও ভুগিয়েছে খুউব। ফলে কাজকর্ম তেমন হয়নি বললেই চলে।

ফারহিনের ফটোসেশন করা হলো, সাথে আমিও জুটলাম একটু। ফারহিনের সে কী খুশী ছবি তুলতে পেরে। প্রীতি'র ক্যামেরা মোবাইল দিয়েই ছিলো এ আয়োজন। তোলা ছবি থেকে এখানে কয়েকটি দেয়া হলো।

কবিতা লেখা হলো একটি। আর ব্লগ পোস্ট করেছি কয়েকটি। মাঝখানে সন্ধ্যেবেলা শরীর আর কুলোচ্ছিলো না বলে শুয়ে ছিলাম অনেকক্ষণ। গোসল করার পর মনে হচ্ছে এখন একটু আরাম বোধ হচ্ছে।

প্রথম আলো ব্লগে ব্রাত্য রাইসু আর মাহবুব মোর্শেদ এর লেখা পড়লাম। ব্রাত্যদা এতো কঠিন কথা কেনো লেখো ভাই। আমাদের মতো সহজ পাঠকদের জন্য কিছু লিখতে পারোনা? মাহবুব ভাইয়ের লেখা ভালো লেগেছে।

তৌহিদ যে TED এর ফেলোশিপ পেয়েছে, এ খবরটি পেলাম প্রথম আলো ব্লগে শাহীদ ভাইয়ের লেখা থকে। ভালো লাগলো। তবে এ খবর আমি আগে পেলাম না কেনো!
যাকগে, সবার খোঁজখবর ভালো। মা'কে অবশ্য আজ ফোন করা হয়নি। শিলা আপা থেকে টাকা এখনো পাইনি। কবে পাবো তাও জানিনা। ফলে মেজাজ একটু খারাপ...

তবুও জীবন তুমি বয়ে যাও বয়ে যাও...আকালের স্থবিরতা থেকে আমাকে তুমি নিয়ে যাও কালের সৈকতে...

Read more...

Friday, July 17, 2009

সাদামাটা দিনযাপন: ডিজিটাল দিনলিপির প্রথম কথন

আজ ইলেকট্রিসিটি ভালোই ছিলো। ফলে কিছু কাজ করা গেছে। অনেকদিন পর একটু সময় নিয়ে কম্পিউটারে বসতে পেরেছি।
শরীর ভালোই গেছে সারাদিন। আবহাওয়া তেমন ভালো যায়নি, প্রচন্ড গরম গেছে সারাদিন। নানীর সাথে ফোনে কথা হয়েছে। তিনি শ্রীপুর বেড়াতে যেতে বলেছেন।
লেখালেখি হয়নি। তবে ব্লগ পোস্ট করেছি কয়েকটি।
আবীর আর প্রীতি'র কয়েকপ্রস্থ ঝগড়া মেজাজ খারাপ করে দেবার জোগাড় করেছে।

Read more...
© Imon Reza একজন বোকাসোকা সাধারণ মানুষ, founder of nondon 2009

Back to TOP